ট্রেনের টিকিট কাটার অ্যাপস ২০২৫

ভ্রমণের জন্য দূরে কোথাও যাওয়ার ক্ষেত্রে আমরা মূলত ট্রেন ব্যবহার করে থাকি। তার জন্য আমরা যদি ট্রেনের টিকিট কাটার প্রয়োজনীয় অ্যাপস এর সাথে পরিচিত হয় তবে আমাদের যাত্রা কে আরো সহজ করা সম্ভব? কি ঠিক বলেছি তো? সেইজন্য নিচে ট্রেনের টিকিট কাটার অ্যাপস সম্পর্কে জানুন।   
ট্রেনের টিকিট কাটার অ্যাপস
আপনি যদি ট্রেনের টিকিট কাটার অ্যাপস ২০২৫ এর আপডেট সম্পর্কে জানেন তবে আপনার ট্রেন যাত্রা হবে অনেক সহজ এবং সুন্দর। সাথে আপনি আপনার অতিরিক্ত সময় নষ্ট করার হাত থেকে বাঁচবেন। তাহলে চলুন জেনে নিই ট্রেনের টিকিট কাটার অ্যাপগুলো সম্পর্কে। 

পোস্ট সূচিপত্রঃ ট্রেনের টিকিট কাটার অ্যাপস ২০২৫ 

ট্রেনের টিকিট কাটার অ্যাপস ২০২৫ 

ট্রেন ভ্রমণ প্রতিটি ব্যক্তির জীবনে এক অন্যরকম অনুভূতির সৃষ্টি করে। আর এই ট্রেনে ভ্রমণ করার ক্ষেত্রে প্রায় সব দিক থেকে সুবিধা থাকলেও একটি দিক থেকে অসুবিধার সম্মুখীন হতে হয়। আর সেটা হচ্ছে ট্রেনের টিকিট কাটা নিয়ে। তাই আমি আপনাকে এমন কিছু অ্যাপের নাম বলে দেবো যেগুলো ব্যবহার করে আপনি খুব সহজেই ঘরে থেকে ট্রেনের টিকিট কাটতে পারবেন। তাহলে চলুন দেখে নিই অ্যাপগুলো কি কি। 

ট্রেনের টিকিট কাটার সেরা অ্যাপ
  • BD-Railway 
  • Paribahan 
  • Rail Seba 
  • Shohoz 
  • BKash 
BD-Railway: বিডি রেলওয়ে এই অ্যাপটি ব্যবহার করে আপনি খুব সহজে ট্রেনের টিকিট কাটতে পারবেন। কেননা এই অ্যাপ ব্যবহার করে আপনি ট্রেনের টিকেট কাটার সমস্ত নিয়ম খুব সুন্দর করে জানতে পারবেন। ট্রেনের টিকিট কাটার জন্য প্রথমে আপনাকে এই অ্যাপটি ডাউনলোড করে লগইন করতে হবে। এরপরে ট্রেনের সময়সূচি দেখে, টিকিট বুকিং, যতজন যাবেন এর তথ্য এবং এর সম্পূর্ণ পেমেন্ট পরিশোধ করার পরে টিকিট ডাউনলোড করে নিন। হয়ে গেল আপনার টিকিট কাটা। 

Paribahan: এই অ্যাপটি ব্যবহার করে প্লেন, বাস এবং লঞ্চ এর টিকিট কাটা যায়। শুধু তাই নয় এই অ্যাপের মাধ্যমে ট্রেনের টিকিট কাটারো সুবিধা রয়েছে। তাই আপনি নিশ্চিন্তে এই অ্যাপ ডাউনলোড করার পরে এটি লগইন করে নিন। এরপরে টিকিট বুকিং অপশনে গিয়ে নির্দিষ্ট তথ্য দিন এবং সিট বাছুন। এসব কিছু কমপ্লিট হয়ে গেলে টাকা পরিশোধ করুন এবং টিকিট সংগ্রহ করে নিন। 

Rail Seba: রেল সেবা এটি মূলত বাংলাদেশের একমাত্র অফিসিয়াল অ্যাপ। এই অ্যাপটি ব্যবহার করার মাধ্যমে আপনি ট্রেনের টিকেট কাটাসহ আরো প্রয়োজনীয় তথ্য খুব সুন্দরভাবে পেয়ে যাবেন। এছাড়াও আপনি এই অ্যাপের মাধ্যমে ট্রেন ট্র্যাকিং করতে পারবেন। তাই একজন বাংলাদেশী হিসেবে এই অ্যাপটি আপনার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই অ্যাপের টিকিট কাটার জন্য পূর্বের ২ অ্যাপ থেকে যেই নিয়ম জেনেছেন ঠিক একই রকম ভাবেই টিকিট কাটতে হয়।  

Shohoz: এই সহজ অ্যাপটির সাথে আমরা অনেকে পরিচিত। কেননা এই অ্যাপের মাধ্যমে খুব সহজে বাসের টিকিট কাটা যায়। তবে বাসের টিকিট কাটার পাশাপাশি এখানে ট্রেনের টিকিট কাটানো বিশেষ সুবিধা রয়েছে। কেননা এটি ট্রেনেরও সকল তথ্য সরবরাহ করে থাকে। প্রতিটি অ্যাপে যে রকম ভাবে টিকিট কাটতে হয় ঠিক সেমভাবে এই অ্যাপেও টিকিট কাটা যায়। তাই এটি ব্যবহারে কোন রকমের অসুবিধা হয় না। 


BKash: বিকাশ অ্যাপ টাকা লেনদেনের জন্য অধিক জনপ্রিয়। তবে এই অ্যাপ ব্যবহার করেও খুব সহজে আপনি ট্রেনের টিকিট রাখতে পারবেন। কিন্তু সেটা কিভাবে? চলুন জেনে নিই। আপনার বিকাশ অ্যাপ যদি লগইন থাকে তবে সেখানে প্রবেশ করুন এবং রেলওয়ে টিকিট এ গিয়ে যাবতীয় তথ্য দিন।আপনার তথ্য প্রদান করা হলে বিকাশ পিন নাম্বার দিয়ে পেমেন্ট সম্পন্ন করুন। অতঃপর টিকিট সংগ্রহ করে যাত্রার জন্য প্রস্তুতি নিন। 

ট্রেনের টিকিট কাটার অ্যাপস ব্যবহার নির্দেশিকা 

বর্তমানে আধুনিকতার যুগে ট্রেনের টিকিট কাটার অ্যাপ আমাদের সকলের ট্রেনযাত্রাকে অনেক উন্নত এবং শান্তিময় করে তুলেছে। কেননা এই অ্যাপগুলো ব্যবহার করার মাধ্যমে খুব সহজেই ঘরে শুয়ে থেকে ট্রেনের টিকিট কাটা সম্ভব। যেটা আমাদের টিকিট কাউন্টার থেকে টিকিট সংগ্রহ করার মতো অতিরিক্ত ঝামেলা থেকে মুক্তি দিয়েছে। তবে এই টিকিট কাটার অ্যাপ ব্যবহারের ক্ষেত্রে আমাদের কিছু নির্দেশিকা মানা উচিত। 

কেননা টিকিট কাটার সময় যদি অ্যাপের এই নির্দেশিকা গুলো আমরা না মানি, তবে এটা আমাদের জন্য সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। তাই চলুন জেনে নিই ট্রেনের টিকিট কাটার অ্যাপস ব্যবহারের ক্ষেত্রে কোন সব নির্দেশিকা মানা জরুরি। আপনি যখন ট্রেনের টিকিট কাটবেন তখন অবশ্যই সাথে আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র কিংবা জন্ম নিবন্ধন কাগজ রাখবেন। কেননা এসব প্রয়োজন পড়তে পারে। তবে, 

যখন আপনি ট্রেনের টিকিট কাটার জন্য তথ্য দিবেন, তখন অবশ্যই সমস্ত তথ্য সঠিকভাবে দিবেন।কেননা আপনার তথ্য যদি ভুল হয় তবে আপনি ভুল টিকেট পাবেন। ট্রেন ছাড়ার ৪ ঘন্টা পূর্ব মুহূর্ত পর্যন্ত আপনি টিকিট কাটতে পারবেন। তাই অধিক সময় নিয়ে হলেও ঠান্ডা মাথায় ট্রেনের টিকিট ফরম পূরণ করবেন। আপনার টিকিট বাতিল হওয়া এড়াতে এসকল অ্যাপের নীতিমালা মেনে চলুন।  

অনলাইনে ট্রেনের টিকিট কাটার সময় 

বর্তমান সময়ে আমরা অনেকেই রয়েছি যারা অনলাইনে ট্রেনের টিকিট কাটার মাধ্যমে আমাদের অতিরিক্ত ঝামেলা কমিয়ে থাকি।তবে অনলাইনে ট্রেনের টিকিট কাটার জন্য কিছু নির্দিষ্ট সময় রয়েছে।যে সময়ে টিকিট কাটলে খুব সহজে এবং অল্প সময়ে টিকিট কাটার সম্ভব হয়। পাশাপাশি এটি আমাদের ট্রেন ভ্রমণকে অনেক সুদর্শন করে তোলে। তাহলে চলুন জেনে নিই টিকিট কাটার সঠিক সময় কখন। 

আপনি যখন কোথাও ভ্রমণের উদ্দেশ্যে ট্রেনের টিকিট কাটবেন তখন আপনার যাত্রার ১০-১৫ দিন আগে থেকেই আপনি টিকিট সংগ্রহ করতে পারবেন। তবে আপনার জন্য উপযুক্ত সময় হচ্ছে আপনি যেই দিন ভ্রমণের উদ্দেশ্যে বের হবেন তার কয়েকদিন আগে টিকিট সংগ্রহ করার চেষ্টা করবেন।কেননা জনপ্রিয় যেসব টিকিট রয়েছে সেগুলো অতি দ্রুত শেষ হয়ে যায়। তাই জনপ্রিয় টিকিট সংগ্রহ করার জন্য আপনার যাত্রার আগেই টিকিট সংগ্রহ করুন।  

অনলাইনে অ্যাপের মাধ্যমে টিকিট কাটার জন্য আপনি পুরোটা দিন অর্থাৎ ২৪ ঘণ্টা সার্ভিস পাবেন।তবে সকাল সকাল যেহেতু আপডেট টিকিট পাওয়া যায়, সেক্ষেত্রে সকাল ৮-৯ টার মধ্যে টিকিট সংগ্রহ করার চেষ্টা করুন। তবে অবশ্যই টিকিট কাটার জন্য আপনার নিবন্ধন অথবা পরিচয়পত্র নিশ্চিত করুন। ভ্রমণের সময় টিকিট এবং পরিচয়পত্র সাথে রাখুন। এতে করে আপনার ভ্রমণ সুন্দর হতে পারে।

মোবাইলে ট্রেনের টিকিট কাটার নিয়ম

বর্তমান সময়ে আমরা প্রায় সকলেই ট্রেনের টিকিট কাটার জন্য মোবাইল অ্যাপ ব্যবহার করে থাকি।আবার হয়তো অনেকেই রয়েছি যারা এখনো মোবাইল অ্যাপ ব্যবহার করে ট্রেনের টিকিট ঠিকভাবে কাটতে পারি না। 
ট্রেনের টিকিট কাটার অ্যাপস
তবে এসবের জন্য চিন্তার কোনো কারণ নেই। কেননা আপনি এখন জানবেন মোবাইলে ট্রেনের টিকিট কাটার নিয়ম। যেটা জানার পরে আপনি খুব সুন্দরভাবে মোবাইলে ট্রেনের টিকিট কাটতে পারবেন। 

মোবাইলে ট্রেনের টিকিট কাটার জন্য প্রয়োজনীয় অ্যাপগুলো ডাউনলোড এবং লগইন করুন যেগুলো আমি উপরে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছি। এরপর সেই অ্যাপগুলো থেকে যেকোনো একটি অ্যাপে প্রবেশ করে টিকেট সেকশনে গিয়ে যাবতীয় তথ্য, বিশেষ করে কয়জনের জন্য টিকিট সংগ্রহ করবেন এর সংখ্যা, কোন সিটে বসবেন তার ধরণ খুব সুন্দর ভাবে দিতে হবে। তবে এসব কিছু দেওয়ার সময় এমন ভাবে দিতে হবে যেনো পরিছয়পত্রের সাথে মিল থাকে।  

বিকাশে ট্রেনের টিকেট কাটার নিয়ম

অনলাইনে ট্রেনের টিকিট কাটার অ্যাপস সম্পর্কে আপনি ইতিমধ্যে খুব সুন্দরভাবে জেনে গেছেন। কোন অ্যাপগুলো দিয়ে সহজে এবং সুন্দর ভাবে টিকিট কাটা সম্ভব এটা হয়তো বুঝে গেছেন। আর এর মধ্যে খুব জনপ্রিয় একটি অ্যাপ রয়েছে সেই অ্যাপটি কি বলতে পারবেন? হ্যাঁ, আপনি যেইটা ধারণা করেছেন সেটায়। সেই অ্যাপটির নাম হলো বিকাশ অ্যাপ। তবে বিকাশ অ্যাপে ট্রেনের টিকিট কাটার কিছু নিয়ম রয়েছে যেটা না জানলে আপনার জন্য কঠিন হতে পারে। 

তাহলে চলুন জেনে নিই বিকাশ অ্যাপের মাধ্যমে ট্রেনের টিকিট কাটার সম্পূর্ণ নিয়ম। 

  • আপনার ফোনে যদি বিকাশ অ্যাপ না থেকে থাকে তবে সেটা প্লে-স্টোর থেকে ডাউনলোড করে নিন। 
  • এরপরে বিকাশ অ্যাপ এ প্রবেশ করে অ্যাপটি লগইন করে নিন। সেখান থেকে টিকিট সেকশনে প্রবেশ করুন। 
  • টিকিট সেকশনে যাওয়ার পর আপনি যেহেতু ট্রেনের টিকেট কাটবেন তাই সেখানে "Railway" অপশন টি সিলেক্ট করুন। 
  • রেলওয়ে অপশনে সিলেক্ট করার পরে সেখানে আপনার কিছু তথ্য চাইবে। বিশেষ করে যাত্রীর সংখ্যা, সিটের ধরণ, নির্দিষ্ট রুট এবং তারিখ সম্পর্কে। এইগুলো খুব সুন্দরভাবে আপনাকে বসাতে হবে।
  • অতঃপর সেখান থেকে আপনার সিটের ধরন অনুযায়ী এবং আপনি কোথায় যাবেন এর নিয়ম অনুযায়ী পেমেন্ট করতে হবে। তার জন্য বিকাশ পিন নাম্বার দিয়ে পেমেন্ট সফল করুন। 
  • আপনার পেমেন্ট সম্পন্ন হয়ে গেলে আপনাকে সেখান থেকে একটি টিকিট দেবে। যেটা আপনি ডাউনলোড করে দিয়ে অথবা বিভিন্নভাবে সংগ্রহ করে নিতে পারবেন। 

ট্রেনের টিকিট কাটার নতুন নিয়ম জানুন 

বর্তমান সময়ে ট্রেনের টিকিট কাটার জন্য কিছু নতুন নিয়ম করা হয়েছে। যেইটা আমাদের জন্য অনেক বেশি সুবিধাজনক। আর অনলাইনে বা অ্যাপ এর মাধ্যমে ট্রেনের টিকিট কাটার জন্য আমাদের সকলের এইসকল নতুন নিয়মগুলো জানা জরুরী। কেননা নিয়ম মেনে যদি টিকিট কাটা যায় তবে সেটা আমাদের ভ্রমণ সুখময় করে তুলবে। নতুন নিয়মগুলো কি চলুন জেনে ফেলি। 

পূর্বে ট্রেনের টিকিট কেনার জন্য আমাদেরকে একদম স্টেশন গিয়ে কিনতে হতো। কিন্তু ট্রেনের টিকিট কেনার জন্য বর্তমান সময়ে মোবাইলের মাধ্যমে যেমন অ্যাপ ব্যবহার করা সম্ভব হচ্ছে ঠিক তেমনি আপনি ওয়েবসাইট ব্যবহার করেও টিকিট কিনতে পারবেন। আর সেটা ঘরে বসেই খুব সহজেই জন্ম নিবন্ধন নাম্বার অথবা এনআইডি নাম্বার দিয়ে করা সম্ভব। এই নতুন নিয়ম আপনার অতিরিক্ত সময় বাচিয়ে দিচ্ছে। 


এছাড়াও অনলাইনে কিংবা অ্যাপের মাধ্যমে টিকিট কাটার পরে যদি কোন ভাবে আপনার সেই টিকিট বাতিল হয়ে যায় তবে সেই ক্ষেত্রে আপনি সেটা পরিবর্তন করতে পারবেন। অর্থাৎ ট্রেন ছাড়ার কমপক্ষে ১২ ঘন্টা পূর্বে যদি আপনি সেই টিকিট বাতিল করেন তবে শুধু তার নির্দিষ্ট ফি নিয়ে আপনার টাকা পুনরায় ব্যাক করে দিবে। যেই নিয়ম আমাদের সকলের জন্য অনেক বেশি উপকারি।  

এছাড়াও টিকিট কেনার ক্ষেত্রে আরও একটি বড় সুবিধা হচ্ছে, আপনি যদি অনলাইনে অথবা অ্যাপের মাধ্যমে আপনার জাতীয় পরিচয় পত্রের ব্যবহার করে টিকিট কেনেন তবে সেই ক্ষেত্রে আপনি একসাথে ৪ টা টিকিট কিনতে পারবেন। কিন্তু আপনি যদি বিশেষ ছুটি অথবা ঈদের জন্য যদি টিকিট ক্রয় করেন সেই ক্ষেত্রে মোট ২ টা টিকিট কিনতে পারবেন এর বেশি না। 

বাংলাদেশ রেলওয়ে টিকিট মূল্য 

টিকিটের ধরনের ওপর নির্ভর করে এর মূল্য নির্ধারণ হয়। সে ক্ষেত্রে আপনার সুবিধামতো আপনি যেমন টিকিট নিতে চান তার ওপরে আপনার টিকিটের মূল্য নির্ধারিত হবে। তাই ট্রেন ভ্রমণের ক্ষেত্রে আমাদের প্রতিটি ব্যক্তির জানা উচিত বাংলাদেশ রেলওয়ে টিকিটের মূল্য কতো।
বাংলাদেশ রেলওয়ে টিকিট মূল্য জানুন
কেননা এটি যদি আমাদের জানা থাকে তবে আমরা কোন দুশ্চিন্তা ছাড়াই টিকিট ক্রয় করতে পারবো। তাহলে চলুন জেনে নিই কোন টিকিটের মূল্য কি রকম।
 

রুট এসি প্রথম শ্রেণী শোভন শোভন চেয়ার
ঢাকা-রাজশাহী ৯০০-১০৫০ টাকা ৫০০-৬৫০ টাকা ৩০০-৩২০ টাকা ৩০০-৩৯০ টাকা
ঢাকা-সিলেট ১০০০-১১৫০ টাকা ৫০০-৫৫০ টাকা ৩০০-৩৪০ টাকা ৩০০-৩৭৫ টাকা
ঢাকা-চট্টগ্রাম ১১০০-১২৫০ টাকা ৫০০-৫৬০ টাকা ৩০০-৩৫০ টাকা ৪০০-৪২০ টাকা
ঢাকা-খুলনা ১০০০-১১০০ টাকা ৫০০-৫৫০ টাকা ৪০০-৪৩০ টাকা ৪৯০-৫০৫ টাকা
ঢাকা-ময়মনসিংহ ৩০০-৪০০ টাকা ১৫০-১৯০ টাকা ৭০-১০০ টাকা ১০০১২০ টাকা

আমাদের মন্তব্য 

আজকের এই আর্টিকেল থেকে আপনি জানতে পারলেন ট্রেনের টিকিট কাটার জন্য বিশেষ কিছু অ্যাপ সম্পর্কে। পাশাপাশি সেই অ্যাপগুলো কিভাবে ব্যবহার করবেন এর সমস্ত প্রক্রিয়া খুব সুন্দরভাবে আপনি বুঝে গেছেন। কেননা আমরা বিস্তারিতভাবে খুব সুন্দর করে এই আর্টিকেলের মধ্যে এগুলো প্রকাশ করেছি। আপনার যদি কোথাও বুঝতে অসুবিধা হয় কিংবা আরো কিছু জানার থাকে তবে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন। এছাড়াও, 

আপনি যদি এ সমস্ত বিষয়গুলো খুব সুন্দর করে পড়েন এবং জানেন তবে ট্রেনের টিকিট কাটা বিষয় সম্পর্কে আপনার আর কোনো রকমের সমস্যা হবে না। আপনি যদি নিয়মিত এই ধরনের গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল পড়তে চান তবে এই ওয়েবসাইট ফলো করুন। এখানে নিয়মিত এ ধরনের আর্টিকেল প্রকাশ করা হয়।এতক্ষণ পর্যন্ত এই আর্টিকেল মন দিয়ে পড়ে বিষয়গুলা জানার জন্য আপনার প্রতি সুভকামনা রইলো।  

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

হ্যাপিনেস ভ্লগের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হবে।

comment url