মাল্টা কাজের ভিসা এর মোট বেতন কত জানুন ২০২৫

মাল্টা এমন একটি দেশ যেখানে কাজের সুযোগও রয়েছে আবার সেখানকার টাকার মানও অনেক বেশি।এই মাল্টা মূলত ইউরোপের ছোট্ট একটি দেশ। আপনি যদি মাল্টা কাজের ভিসা এর মোট বেতন কত জানতে চান তবে এই পোস্টটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন। 
মাল্টা কাজের ভিসা এর মোট বেতন কত জানুন
মাল্টায় কাজের বেতন বেশি। যার জন্য অনেক প্রবাসী সেখানে কাজের জন্য যায়। এর মধ্যে বাংলাদেশের প্রবাসীও রয়েছে যারা অনেকেই কাজের জন্য মাল্টা গিয়ে থাকে। আজকের এই আর্টিকেল থেকে আপনি জানবেন মাল্টা কাজের ভিসা এর মোট বেতন কত এ সম্পর্কে। তাহলে চলুন জেনে নিই মাল্টা কাজের ভিসা এবং বেতন কেমন।   

পোস্ট সূচিপত্রঃ মাল্টা কাজের ভিসা এর মোট বেতন কত জানুন 

মাল্টা কাজের ভিসা এর মোট বেতন কত 

মাল্টা ইউরোপের একটি ছোট দেশ এটা হয়তো আপনি জানেন। তবে এটি ছোট দেশ হলেও এখানে কাজের বিনিময়ে অনেক টাকা উপার্জন করা সম্ভব। কেননা এটি এমন একটি দেশ যেখানকার অর্থনৈতিক জীবনযাত্রা উন্নত। আর এই উন্নত জীবনযাত্রার জন্য এই খানে কাজ করে ভালো ইনকাম করা যায়। ঠিক এই কারনেই প্রতি বছরে বাংলাদেশ থেকে অনেক মানুষ মাল্টায় কাজের জন্য যায়। 

এখন প্রশ্ন হচ্ছে মাল্টায় কাজের মোট বেতন কত টাকা? অথবা মাল্টায় ১ মাসের বেতন কত? ইউরোপের বিভিন্ন দেশ গুলোর মধ্যে মাল্টা একটি ছোট দেশ হওয়ায় এইখানে কাজের বেতন কিছুটা কম হয়। তবে আমাদের জন্য এবং বিভিন্ন প্রবাসিদের জন্য এই কাজের বেতন কম নয়। বরং দক্ষতার সাথে কাজ করলে এইখানে মাসে লাখ টাকার উপরে উপার্জন করা সম্ভব। নিচে দেখানো হলো যে মাল্টায় বিভিন্ন কাজের জন্য বেতন কেমন দেই।  
পেশা মাল্টার টাকা বাংলাদেশি টাকা
নির্মাণ শ্রমিক ৯০০-১২০০ ইউরি ১,১০,০০০-১,৫০,০০০ টাকা
ক্লিনার ম্যান ৮০০-১০০০ ইউরি ১,০৫ ,০০০-১,২৭,০০০ টাকা
ড্রাইভার ১১০০-১৮০০ ইউরি ১,৪০,০০০-২,২৬,০০০ টাকা
ডেলিভারি ম্যান ১০০০-১৫০০ ইউরি ১,২৬,০০০-১,৯০,০০০ টাকা
রেস্টুরেন্ট কর্মী ১০০০-১৯০০ ইউরি ১,২৬,০০০-২,৫০,০০০ টাকা
ইলেক্ট্রিশিয়ান ১২০০-১৯০০ ইউরি ১,৫০,০০০-২,৫০,০০০ টাকা

মাল্টার ১ টাকায় বাংলাদেশ এর কত টাকা 

আপনি হয়তো এখন জেনে গেছেন মাল্টার কোন কোন কাজের জন্য ১ মাসের বেতন কত টাকা। কিন্তু আমরা অনেকেই রয়েছি যারা মাল্টার ১ ইউরি সমান কত টাকা এটা জানি না। যার জন্য হয়তো সঠিক ভাবে হিসেব করতেও আমাদের সমস্যা হয়। তাই মাল্টায় ভিসা নেওয়ার পূর্বে আমাদের সমস্ত টাকার হিসেব সম্পর্কে জানা উচিত। তাহলে চলুন জেনে নিই মাল্টার ১ ইউরি সমান বাংলাদেশ এর কত টাকা। 

মাল্টায় ১ ইউরি সমান বাংলাদেশ এর ১২৭.৩১ টাকা হয়। তাহলে এবার ভেবে দেখেন মাল্টার টাকার মান বাংলাদেশিদের জন্য কত বেশি। আপনি যদি খুব বেশি উপার্জন করতে চান তবে মাল্টা যেতে পারেন। যেইখানে আপনি আপনার দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে যতো ভালো কাজ পাবেন ততো বেশি উপার্জন করতে পারবেন। 

মাল্টা যেতে কত টাকা লাগে 

আমরা অনেকেই ইউরোপের সেই ছোট দেশ মাল্টায় যেতে চায়। কেননা সেখানে কাজের সুবিধার পাশাপাশি টাকার মান অনেক বেশি হয়ে থাকে। যার ফলে খুব সহজে এবং কম সময়ে অধিক টাকা উপার্জন করা যায়। এছাড়াও নির্দিষ্ট কাজের পাশাপাশি যদি অতিরিক্ত কাজ করা যায় তবে সেই ক্ষেত্রেও বেতন বেশি পাওয়া যায়। মাল্টা কাজের ভিসা এর মোট বেতন কত সে সম্পর্কে আমরা জেনেছি। কিন্তু মাল্টা যেতে কত টাকা লাগে সে সম্পর্কে আমাদের তেমন ধারণা নেই।     

তাই আমি আপনাকে খুব সুন্দর করে একটি ধারণা দেবো যার সাহায্যে আপনি সুন্দর ধারণা নিয়ে বিভিন্ন দেশ থেকে মাল্টা গমন করতে পারবেন। তাহলে চলুন এবার জেনে নেই মালটা যেতে কত টাকা খরচ হবে। 

আপনি যদি বাংলাদেশ থেকে মাল্টা যেতে চান তবে সেই ক্ষেত্রে আপনার একটু বেশি খরচ হবে। কেননা এটা বাংলাদেশ থেকে অনেক দূরে অবস্থিত একটি দেশ। বাংলাদেশ থেকে মাল্টা যেতে মোট খরচ হবে ৪,৪০,০০০-৬,৪০,০০০ প্রায় এতো টাকার মতো। আপনি যদি এই টাকা খরচ করে মাল্টা যান, তবে শুধু কয়েক মাস লাগবে এই টাকা ইনকাম করতে। 

আবার আপনি যদি ভারত থেকে মাল্টা যেতে চান তার জন্য আপনার খরচ হবে মোট 2,00,000-3,40,000 ইন্ডিয়ান রুপী। কেননা ভিসা ফি, এজেন্সি ফি, বিমান টিকিট সহ স্বাস্থ্য পরিক্ষা লাইসেন্স এসকল সহ মোট এতো রুপী খরচ পড়বে। তবে মাল্টা গিয়ে ইনকাম শুরু হলে কয়েক মাসেই এই রুপী তুলে নেওয়া সম্ভব। 

মাল্টা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন

মাল্টা কাজের ভিসা এর মোট বেতন কত জানুন
প্রতিটা দেশে যাওয়ার জন্য যেমন ভিসার প্রয়োজন পড়ে ঠিক তেমনি ইউরোপের মাল্টা দেশে যাওয়ার জন্য ভিসার প্রয়োজন। এর জন্য আপনি যতো ভালো ভিসা পাবেন ঠিক তেমন ভালো কাজ করে অনেক বেশি উপার্জন করতে পারবেন। আর তাই আপনি মাল্টায় যাওয়ার জন্য কিভাবে ভিসা আবেদন করবেন সেটা জানা জরুরী। কেননা ভালো কাজের জন্য ভালো ভাবে ভিসা আবেদন করতে হবে। তাহলে চলুন বিষয়টা জেনে নিই। 


  • শুরুতে মাল্টায় ভিসা আবেদনের ক্ষেত্রে আপনার প্রয়োজনীয় সমস্ত কাগজপত্র তৈরি করে রাখতে হবে। এর মধ্যে হচ্ছে মেয়াদসহ পাসপোর্ট, মাল্টায় চাকরির জন্য অফার পত্র, ওয়ার্ক পারমিট ভিসার কপি, মেডিকেল পরীক্ষা সাথে ব্যাংক স্টেটমেন্ট। এইসকল গুরুত্বপূর্ণ কাগজ খুব সুন্দর করে সাজিয়ে নিতে হবে। তবে এর পূর্বে অবশ্যই আপনাকে মাল্টার ওয়েবসাইট এ গিয়ে চাকরির জন্য আবেদন করতে হবে। নয়তো আপনি চাকরির আবেদন পত্র পাবেন না।
  • চাকরির জন্য মাল্টার যেই ওয়েবসাইট এ আবেদন করবেন সেই ওয়েবসাইট এর নাম হলো linkedin, jobsplus. আপনি আপনার দক্ষতা কাজে লাগিয়ে নিয়ম মতো যদি এই ওয়েবসাইট গুলোতে আবেদন করতে পারেন তবে আসা করা যায় ভালো চাকরির জন্য অফার পাবেন। 
  • চাকরির আবেদনের জন্য আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা, পাসপোর্ট অথবা মেডিকেল রিপোর্ট চাইতে পারে। তাই এইসব আগে থেকে প্রস্তুত যদি রাখেন তবে আবেদনের সময় চাইলে খুব সহজে দিয়ে দিতে পারবেন। আপনার ভিসা ফি বাবদ বাংলাদেশী টাকায় ১০,০০০-১২,০০০ টাকার মতো খরচ হবে। এরপর সবকিছু ঠিক করে যখন আপনার ভিসা কমপ্লিট হবে ঠিক সেই সময় আপনার পাসপোর্ট এ স্ট্যাম্প লাগাবে। এর পর আপনি মাল্টা যেতে পারবেন। 

বাংলাদেশ থেকে মাল্টা যাওয়ার উপায় 

বাংলাদেশের প্রায় অধিকাংশ মানুষ জীবিকা নির্বাহের জন্য প্রতি বছর বিদেশ গমন করে। কেননা বিদেশে গিয়ে প্রচুর পরিমাণে ইনকাম করা সম্ভব হয়। বিশেষ করে কিছু কিছু মানুষ ইউরোপের মাল্টায় যায় যেখানে কাজ করে অধিক পরিমাণ উপার্জন করা সম্ভব। কিন্তু এই মাল্টা দেশে কিভাবে যাওয়া যায় বাংলাদেশ থেকে এটা হয়তো আমরা জানি না। তবে আমরা এটা জেনেছি মাল্টা কাজের ভিসা একমাসের বেতন কত এই সম্পর্কে। তাই চলুন এবার জেনে নিই যে আমরা কিভাবে বাংলাদেশ থেকে মাল্টা যেতে পারি। 

আপনি যদি বাংলাদেশ থেকে মাল্টা যেতে চান তবে আপনাকে শুরুতে যেই বিষয়ের উপরে গুরুত্ব দিতে হবে সেটা হচ্ছে আপনার ভিসার ধরন। এর মানে হলো আপনি কোন ভিসা নিয়ে মাল্টা যেতে চান সেটা আগে আপনাকে সিলেক্ট করতে হবে। সেটা হতে পারে ওয়ার্ক ভিসা, স্টুডেন্ট ভিসা কিংবা টুরিস্ট ভিসা। এরপর আপনার ইচ্ছে মত একটা ভিসা নির্ধারণ করে সেই ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে। 

আপনি যখন সেই ভিসার জন্য আবেদন করবেন তখন সেই ক্ষেত্রে আপনার দক্ষতার প্রমাণ লাগতে পারে। তাই আগে থেকে সেটা প্রস্তুত করে রাখতে হবে। এছাড়াও আপনি যদি বাংলাদেশ থেকে মাল্টা যেতে চান তবে সেই ক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই সেই দেশে যাওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় সমস্ত পত্র গুছিয়ে রাখতে হবে যেন কোনো রকমের সমস্যায় আপনাকে না পড়তে হয়। বিশেষ করে পাসপোর্ট, পুলিশ এবং মেডিকেল রিপোর্ট ইত্যাদি প্রমাণ রাখতে হবে। 

এর পাশাপাশি আপনি আপনার ভিসা আবেদন এর ফটোকপি, পাসপোর্ট সাইজের ছবি সহ বিমা ও চাকরির অফার লেটার সাথে রাখবেন। যেটা আপনার প্রমাণ বহন করবে। আপনি যদি এ সমস্ত কিছু খুব সুন্দর ভাবে সাজিয়ে গুছিয়ে প্রস্তুত করতে পারেন তবে খুব সহজে বাংলাদেশ থেকে আপনি মাল্টা যেতে পারবেন।  


তবে আপনাকে আর একটা বিষয় এর উপর অধিক গুরুত্ব দিতে হবে। আর সেটা হচ্ছে আপনি যখন মাল্টা গিয়ে পৌঁছাবেন তখন সেইখানে নিদ্রিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে রেজিস্ট্রেশন করুন এবং আপনি যেই আবেদন করেছেন সেই ওয়ার্ক পারমিট অথবা স্টুডেন্ট কার্ড তুলে নিন। এতে করে আপনি আরো বেশি নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পারবেন এবং স্বাধীন ভাবে সেই খানে কাজ করতে পারবেন। 

মাল্টা এম্বাসী বাংলাদেশ কোথায় 

আমরা হয়তো অনেকেই এই সমস্যা নিয়ে চিন্তিত যে মাল্টা এম্বাসী কোথায় এবং কিভাবে এম্বাসী পাবো। তবে এর জন্য চিন্তার কোনো কারণ নেই। কেননা আমি আজকে আপনাকে জানাবো মাল্টা এম্বাসী কোথায় এবং কিভাবে সেই খানে যোগাযোগ করা যাবে। মাল্টা এম্বাসী বলতে সাধারণত দূতাবাস সেবা অর্থাৎ যাতায়াত ব্যবস্থাকে বোঝায়। তবে এটা সত্যি যে বাংলাদেশ থেকে মাল্টা যাওয়ার কোনো দূতাবাস নেই। যার জন্য অন্য ভাবে মাল্টায় যেতে হয়। 

মাল্টায় যাওয়ার জন্য বিশেষ করে যেই দূতাবাসটি ব্যবহার করা হয় সেটা হচ্ছে ইতালি দূতাবাস। কেননা মাল্টায় যাওয়ার জন্য কোনো দূতাবাস না থাকায় এটার মাধ্যমে খুব সহজে মাল্টায় যাওয়া সম্ভব। আর এই ইতালি দূতাবাস টি রয়েছে ঢাকায়। আর এই বাংলাদেশের ইতালি দূতাবাস ও আবেদন করে আপনি মাল্টায় যেতে পারবেন। তবে আপনি যদি মাল্টায় যেতে চান তবে ইতালি দূতাবাস এর সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। তার জন্য আপনি ইতালি দূতাবাসের +880 2 988 7234 এই নাম্বার এ যোগাযোগ করুন।  

এছাড়াও আপনি মাল্টায় যাওয়ার জন্য বাংলাদেশি ইতালি দূতাবাস এর ওয়েবসাইট এ সরাসরি আবেদন করতে পারেন যেটা আপনার জন্য এক বিশেষ সুবিধা। আর এই ইতালি দূতাবাস এর ওয়েবসাইট এর নাম হলো Italy Embassy Dhaka . এখানে আপনি মাল্টায় যাওয়ার জন্য আবেদন করতে পারবেন। কেননা আমরা এতক্ষনে জেনে গেছি যে মাল্টা কাজের ভিসা এর মোট বেতন কত। যেইটা আমাদের মাল্টা যাওয়ার জন্য উৎসাহ জোগাবে। 

মাল্টার টাকার মান কেন জানবেন 

মাল্টা কাজের ভিসা এর মোট বেতন কত জানুন
আপনি যদি ইউরোপের ছোট দেশ মাল্টা যেতে চান এবং সেখানে গিয়ে প্রচুর পরিমাণে ইনকাম করতে চান তবে সেই ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে মাল্টার টাকার মান সম্পর্কে জানতে হবে। কেননা আপনি যখন মাল্টায় কোনো ভালো কাজের জন্য যাবেন তবে সেই ক্ষেত্রে আপনি অনেক ভালো একটা বেতন পাবেন। আর তার পরে যখন আপনি সেই বেতন থেকে আপনার দরকারি জিনিস কিংবা আপনার খাবার খরচ দিবেন তখন আপনার ব্যয় পরিকল্পনা অনেক সহজ হবে। 


এছাড়াও আপনি বাংলাদেশ থেকে যখন মাল্টায় কাজের জন্য যাবেন তখন বাংলাদেশে টাকা পাঠানোর জন্য অবশ্যই আপনাকে সেইখানকার ইউরো বাংলা টাকায় কনভার্ট করতে হবে। আপনি যখন মাল্টার টাকার মান সম্পর্কে অনেক ভালো ভাবে জানবেন সেই ক্ষেত্রে আপনার কাজ টা অনেক সহজে হবে এবং আপনি খুব সুন্দর ভাবে আপনার বাংলাদেশী টাকা বুঝে নিতে পারবেন। মূলত এসব কারণেই মাল্টার টাকার মান জানা জরুরী। 

আমাদের মন্তব্য 

আপনি এই আর্টিকেল থেকে আমরা মাল্টা কাজের ভিসা এর মোট বেতন কত এই বিষয় সম্পর্কে খুব সুন্দর ভাবে জেনেছেন। পাশাপাশি বাংলাদেশ থেকে মাল্টায় যাওয়ার জন্য কিভাবে আবেদন করবেন, মাল্টার টাকার মান কেমন এবং কিসের জন্য টাকার মান সম্পর্কে জানবেন এ সমস্ত বিষয় খুব সুন্দর ভাবে বুঝতে পেরেছেন। কেননা এই আর্টিকেল এ আমি খুব সুন্দরভাবে সব কিছু উপস্থাপন করেছি। আপনার যদি এ সম্পর্কে আরো কিছু জানার থাকে তবে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন।  

তবে একটা বিষয় মাথায় রাখবেন, মাল্টা যাওয়ার জন্য এসমস্ত বিষয়গুলো জানা এবং মান অনেক জরুরী সাথে এটি আপনার জন্য অনেক বেশি কার্যকরী হবে। আপনি যদি এই রকম ভিসা ভ্রমণ নিয়ে বিভিন্ন তথ্য পেতে চান তবে নিয়মিত এই ওয়েবসাইট ফলো করুন। আমাদের এই ওয়েবসাইটএ নিয়মিত এইরকম গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল প্রকাশ করা হয়ে থাকে। এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

হ্যাপিনেস ভ্লগের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হবে।

comment url