আপওয়ার্ক এ কাজ পাওয়ার উপায়- সেরা ৮ টি টিপস
কিভাবে আপওয়ার্ক এ কাজ করা সম্ভব? আপওয়ার্ক এ কাজ পাওয়ার উপায় কি? আপনার
মনে যদি এসব প্রশ্ন থাকে তবে আপনি সঠিক জায়গায়
এসেছেন। কেননা আপওয়ার্ক এ কাজ পাওয়ার উপায় এবং সেরা ৮ টি টিপস
আজ এ আর্টিকেল এর মধ্যে আমি উপস্থাপন করতে যাচ্ছি।
বর্তমান সময়ে আপওয়ার্ক এ কাজ করার মাধ্যমে একটা বড় ধরনের ইনকাম আসে
আমাদের। কিন্তু দুঃখের বিষয় আমরা অনেকেই আপওয়ার্ক এ কাজ পাই না। তাহলে
চলুন খুব সুন্দর এবং সহজ ভাবে জেনে নিই আপওয়ার্ক এ কাজ পাওয়ার উপায় ও সেরা ৮ টি
টিপস সম্পর্কে।
পোস্ট সূচীপত্রঃ আপওয়ার্ক এ কাজ পাওয়ার উপায়- সেরা ৮ টি টিপস
- আপওয়ার্ক এ কাজ পাওয়ার উপায়- সেরা ৮ টি টিপস
- আপওয়ার্ক এ যেসব কাজে চাহিদা বেশি
- ক্লায়েন্টদের মনোযোগ আকর্ষণ করার টিপস
- আপওয়ার্ক এ যেভাবে কাজ করা উচিত
- আপওয়ার্ক এ ভালো রেটিং পাওয়ার টেকনিক
- আপওয়ার্ক এর ভবিষ্যৎ প্রবণতা কেমন হতে পারে
- নিয়মিত সক্রিয় থাকার মাধ্যমে কাজ পাওয়ার উপায়
- আপওয়ার্ক এ কাজ করলে যেসব সুবিধা রয়েছে
- আপওয়ার্ক এ কাজের জন্য আবেদন করার টেকনিক
- আমাদের শেষ মন্তব্য
আপওয়ার্ক এ কাজ পাওয়ার উপায়- সেরা ৮ টি টিপস
আপওয়ার্ক এ কাজ পাওয়ার উপায় আমাদের অনেকেরই জানা নেই। যার ফলে আমরা
নিয়মিত আপওয়ার্ক এ কাজ করার পরেও সেরকম কোনো কাজ পাই না। হতে পারে
তার মধ্যে হয়তো আপনিও একজন যিনি নিয়মিত আপওয়ার্কে কাজ করার পরেও ঠিকমতো কাজ
পান না। যদি এমনটিই হয় তবে আপনার চিন্তার কোন কারণ নেই। কেননা আজকের
আর্টিকেল পড়ার পরে আপনি খুব সুন্দর একটা ধারণা পেয়ে যাবেন যে আপওয়ার্ক এ
কিভাবে কাজ করতে হয়। তাহলে চলুন আগে জেনে নিই আপওয়ার্ক এ কাজ পাওয়ার উপায় ও
সেরা ৮ টি টিপস সম্পর্কে।
সেরা ৮ টি টিপস সমূহ
- প্রোফাইলের আকর্ষণীয়তা বৃদ্ধি
- নির্দিষ্টভাবে সুন্দর করে কাস্টম প্রপোজাল লিখা
- কাস্টম প্রপোজালে পূর্ববর্তী কাজের নমুনা যুক্ত করা
- ছোট প্রকল্পগুলো বেছে নেওয়া
- সঠিক মূল্য নির্ধারণ করা
- নিয়মিত সক্রিয় থাকা
- ক্লায়েন্টদের এক্সট্রা সুবিধা দেওয়া
- সঠিক কিওয়ার্ড নির্বাচন করা
- প্রোফাইলের আকর্ষণীয়তা বৃদ্ধিঃ আপনি যখন আপওয়ার্ক এ কাজ করবেন তখন আপনার প্রথম কাজ হবে একটা আকর্ষণীয় প্রোফাইল তৈরি করা। শুধু তাই নয়, প্রোফাইলটা এমন ভাবে সাজাতে হবে জেনো প্রোফাইল এর ছবি, আকর্ষণীয় শিরোনাম, আপনার কাজের দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতা খুব সহজে একজন ক্লায়েন্ট বুঝে যায়। এর ফলে আপনার যেই লাভ টা হবে টা হলো, আকর্ষণীয় প্রফাইল এর জন্য আপনি অনেক ক্লায়েন্টদের কাছে থেকে কাজ পাবেন। যা আপনার বুদ্ধিমত্তা এবং দক্ষতার একটা প্রমানের অংশ।
- নির্দিষ্টভাবে সুন্দর করে কাস্টম প্রোপোজাল লিখাঃ আপওয়ার্ক এ কাজ পাওয়ার একটা সেরা উপায় হল নির্দিষ্টভাবে সুন্দর করে আপনাকে কাস্টম প্রপোজাল লিখতে হবে। সেই ক্ষেত্রে আপনাকে যা করতে হবে, ক্লায়েন্টের কাজের বিবরণ খুব ভালোভাবে পড়া। যেটা ভালোভাবে পড়ে আপনি খুব সুন্দর করে একটি কাস্টম প্রপোজাল লিখবেন। যখন আপনি কাস্টম প্রপোজাল লিখবেন তখন সেখানে উল্লেখ করুন আপনি কেনো সেই কাজের জন্য উপযুক্ত আর কিভাবে তার চাহিদা পূরণ করতে পারবেন। এতে করে আপনার কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি থাকবে।
- কাস্টম প্রপোজালে পূর্ববর্তী কাজের নমুনা যুক্ত করাঃ আপনি যখন কাস্টম প্রপোজাল লিখবেন তখন তার সাথে আপনার পূর্ববর্তী কাজের নমুনা যুক্ত করুন। কেননা এটি আপনার কাজ পাওয়ার সম্ভাবনাকে অনেক বেশি বাড়িয়ে দিবে। যখন আপনি কাস্টম প্রপসালে পূর্ববর্তী কাজের নমুনা যুক্ত করবেন, এটা দেখার পরে আপনার ক্লায়েন্ট আপনার কাজের সম্পর্কে একটা স্বচ্ছ ধারণা পেয়ে যাবে। যার ফলে আপনি খুব সহজেই আপনার পছন্দের ক্লায়েন্টের কাজটা পেয়ে যাবেন।
- ছোট প্রকল্প গুলো বেছে নেওয়াঃ আপনি যখন আপওয়ার্ক এ নতুন কাজ করবেন তখন আপওয়ার্ক এ কাজ পাওয়ার একটা অন্যতম উপায় হচ্ছে ছোট কাজ বেঁছে নেওয়া। এতে করে আপনি যখন নতুন ব্যবহারকারী হওয়ার পরে ছোট বিষয়ে কাজ শুরু করবেন তখন আপনার কাজটি ক্লায়েন্টদের মন মত করার ফলে খুব ভালো ভালো রিভিউ পাবেন। যে রিভিউ গুলো আপনাকে ভবিষ্যতে বড় প্রকল্প পাওয়ার সম্ভাবনা বাড়াবে। তাই অবশ্যই আপনি নতুন হলে ছোট প্রকল্প থেকে শুরু করুন।
- সঠিক মূল্য নির্ধারণ করাঃ আপনি যখন আপওয়ার্ক এ কাজ করবেন তখন আপনার দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতা অনুযায়ী আপনার কাজের মূল্য নির্ধারণ করুন। অতিরিক্ত বেশি বা একদম কম মূল্য নির্ধারণ করা উচিত নয়। কেননা অতিরিক্ত মূল্য দিলে সঠিকভাবে কাজ পাবেন না আবার অতিরিক্ত কম দাম নির্ধারণ করলে আপনার মান নিয়ে ক্লায়েন্টদের সন্দেহ জাগতে পারে। সেজন্য আপনার কাজটা দেখে দক্ষতার সহিত একটা মূল্য নির্ধারণ করুন।
- নিয়মিত সক্রিয় থাকাঃ আপওয়ার্ক এ কাজ করার সময় নিয়মিত সক্রিয় থাকুন। পাশাপাশি নতুন কাজের জন্য নিয়মিত আবেদন করুন। আপনি যখন আপওয়ার্ক এ নিয়মিত সক্রিয় থেকে আবেদন করবেন তখন এর ফলে আপনার সক্রিয়তা ক্লায়েন্টদের সামনে সহজে উপস্থাপিত হবে। যেটা আপনার আপওয়ার্ক এ কাজ পাওয়ার উপায় এর মধ্যে একটি।
- ক্লায়েন্টদের এক্সট্রা সুবিধা দেওয়াঃ আপওয়ার্ক এ আপনার কাজের চাহিদা অধিক পরিমানে বাড়াতে আপনাকে যেই কাজ টা করতে হবে সেটা হচ্ছে অবশ্যই ক্লায়েন্টদের এক্সট্রা সুবিধা দেওয়া। আপনি যখন কোন ক্লাইন্টকে এক্সট্রা সুবিধা দিবেন যেমন বিশেষ করে তার কাজটা করে সঠিক সময়ে জমা দেওয়া এবং সাথে ছোটখাটো পরিবর্তন ফ্রিতে করে দেওয়ার ইত্যাদি এসবের ফলে আপনার ক্লাইন্ট আপনার প্রতি অনেক খুশি হবেন। যার কারনে সে তার পরবর্তী কাজটি আবার আপনাকেই দিতে পারে।
- সঠিক কি ওয়ার্ড নির্বাচন করাঃ যখন আপনি আপনার প্রোফাইল অথবা কাস্টম প্রপোজালে আবেদন করবেন তখন অবশ্যই সেখানে সঠিক কিওয়ার্ড ব্যবহার করুন। সেখানকার কিওয়ার্ডগুলো এমনভাবে নির্ধারণ করুন যেন কোন ক্লায়েন্ট তার দেওয়া কিওয়ার্ড দিয়ে কাজ খোঁজার সাথে সাথে আপনার কীওয়ার্ড সহজে পেয়ে যায়। তাই আপওয়ার্ক এ কাজ পাওয়ার জন্য অবশ্যই আপনাকে সঠিক কি ওয়ার্ড নির্বাচন করতে হবে।
আপওয়ার্ক এ যেসব কাজে চাহিদা বেশি
আপওয়ার্ক এ কোন সব কাদের চাহিদা সবচেয়ে বেশি? কোন সব কাজের মাধ্যমে সহজে
আপওয়ার্ক এ কাজ পাওয়া সম্ভব? আপনি যদি এই বিষয়গুলো না জেনে থাকেন তবে আপনাকে
জানতে হবে। কেননা আপনি যদি জানেন, আপওয়ার্ক এ কোনসব কাজের চাহিদা বেশি এবং সেসব
কাজ যদি করতে পারেন তবে অধিক পরিমানে ক্লায়েন্ট পাবেন। পাশাপাশি ভালো ইনকাম
করতে পারবেন। তাহলে চলুন আর বেশি দেরি না করে জেনে নেই আপওয়ার্ক এ কোনসব
কাজের চাহিদা বেশি।
- গ্রাফিক্স ডিজাইন
- ডিজিটাল মার্কেটিং
- ওয়েব ডেভেলপমেন্ট
- কনটেন্ট রাইটিং
- ভিডিও এডিটিং ও অ্যানিমেশন
গ্রাফিক্স ডিজাইনঃ আপওয়ার্ক এ কাজ পাওয়ার সহজ
উপায় হলো গ্রাফিক্স ডিজাইনে এক্সপার্ট হওয়া।বিভিন্ন কাজের পাশাপাশি
আপওয়ার্ক এ গ্রাফিক্স ডিজাইনের চাহিদা অধিক বেশি। কেননা লোগো
ডিজাইন, ব্যানার, পোস্টার ইত্যাদি গ্রাফিক্স ডিজাইনের যাবতীয় কিছু
তৈরির জন্য এটি আপওয়ার্ক এ অধিক গুরুত্বপূর্ণ। তাই আপনি যদি এডোবি ফটোশপ এর
দক্ষতা সম্পন্ন ফ্রিল্যান্সার হয়ে থাকেন তবে আপনার জন্য আপওয়ার্ক এ অনেক সুযোগ
রয়েছে।
ডিজিটাল মার্কেটিংঃ আপনি যদি একজন দক্ষ ডিজিটাল মার্কেটার হয়ে থাকেন
তবে আপনার জন্যও আপওয়ার্ক এ কাজের অধিক সুযোগ রয়েছে। সোশ্যাল মিডিয়া
মার্কেটিং, SEO, ইমেইল মার্কেটিং ইত্যাদি এই ধরনের কাজ ডিজিটাল মার্কেটিং এর
অন্তর্ভুক্ত। যার জন্য বিভিন্ন রকমের ছোট বড় কম্পানি তাদের এসব ব্র্যান্ড
প্রচারের জন্য ফ্রিল্যান্সারদের নিয়োগ করে থাকে।
ওয়েব ডেভেলপমেন্টঃ আপওয়ার্ক এ সর্বদা একটি জনপ্রিয় কাজ
হলো উন্নয়নের কাজ এবং ওয়েবসাইট তৈরি। তবে এই ক্যাটাগরির মধ্যে
বিশেষ করে ওয়ার্ডপ্রেস, HTML, JavaScript, রিয়েক্ট ইত্যাদির মত বিভিন্ন
রকমের দক্ষতার চাহিদা বেশি থাকে। সেজন্য বিভিন্ন
রকমের ক্লাইন্টরা তাদের ব্যবসা ও ই-কমার্স সাইট তৈরিতে এ ধরনের
দক্ষ ফ্রিল্যান্সার খুঁজে থাকেন।তাই একজন ওয়েব ডেভেলপমেন্ট হিসেবে
আপনার আপওয়ার্ক এ অধিক গুরুত্ব রয়েছে।
কনটেন্ট রাইটিংঃ কনটেন্ট রাইটিং এর ক্ষেত্রেও আবহাওয়ার কে
জনপ্রিয়তা রয়েছে। কেননা প্রায় অধিক সংখ্যক ক্লায়েন্ট বিভিন্ন রকমের ব্লগ
পোস্ট, পণ্য বিবরণী কন্টেন্ট, ওয়েব কন্টেন্ট এবং কপিরাইটিং কাজের জন্য
বিভিন্ন রকমের দক্ষ লেখক খুঁজে থাকেন। তবে আপনি যদি একজন দক্ষ কনটেন্ট
রাইটিং হতে চান তবে আপনাকে অবশ্যই ইংরেজি দক্ষতা এবং সৃজনশীল চিন্তাভাবনা থাকতে
হবে। তবে আপনি একজন দক্ষ কনটেন্ট রাইটিং হিসেবে আপওয়ার্ক এ পরিচিতি লাভ
করবেন।
ভিডিও এডিটিং ও অ্যানিমেশনঃ বিশেষ করে ভিডিও এডিটিং ও অ্যানিমেশন
কাজের জন্য আপওয়ার্ক এর জনপ্রিয়তা রয়েছে। কেননা বিভিন্ন রকমের ক্লায়েন্ট
ইউটিউব ভিডিও, প্রমো ভিডিও, বা বিভিন্ন ধরনের অ্যানিমেশন ভিডিও তৈরির
জন্য আপওয়ার্ক এ ফ্রিল্যান্সার খুঁজে থাকেন। বিশেষ করে যারা এডোবি
প্রিমিয়াম প্রো, আফটার ইফেক্ট এর মতো টুলস ব্যবহার করে থাকে তাদের
জন্য এই সেক্টরে ভালো কাজ রয়েছে।
ক্লায়েন্টদের মনোযোগ আকর্ষণ করার টিপস
আপনি হয়তো ইতিমধ্যে জেনে গেছেন যে আপওয়ার্ক এ কাজ পাওয়ার উপায় সম্পর্কে। সাথে
এর ৮ টি টিপস ও জেনেছেন।এখন আমরা জানবো আপওয়ার্ক এ ক্লায়েন্টের
মনোযোগ আকর্ষণ করার টিপস।কেননা আপওয়ার্ক এ কাজ পাওয়ার অন্যতম উপায় হলো
ক্লায়েন্টদের মনোযোগ আকর্ষণ করা।কেননা আপনি আপনার কাজের প্রতি যতই দক্ষ হন না
কেন, যদি কোন ক্লায়েন্ট আপনার প্রোফাইল, প্রপোজাল কিংবা কাজের নমুনা
দেখে আকর্ষিত না হয় তবে আপওয়ার্ক এ কাজ পাওয়া আপনার জন্য অনেক কঠিন হয়ে
যাবে।
তাহলে চলুন এবার আমরা খুব সহজে জেনে ফেলি আপওয়ার্ক এ কাজ পাওয়ার জন্য
কিভাবে সহজে ক্লায়েন্টদের মনোযোগ আকর্ষণ করা সম্ভব।
আরো পড়ুনঃ বাংলা আর্টিকেল লিখার বেস্ট নিয়মসমূহ
- আপনার প্রোফাইলে একটি পেশাদার ছবি ব্যবহার করুন পাশাপাশি সহজ এবং স্পষ্ট ভাষায় আপনার দক্ষতা উল্লেখ করে একটি শিরোনাম দিন। যেন আপনার প্রোফাইলটি আকর্ষণীয় হয়।
- আপনার অভিজ্ঞতা এবং দক্ষতার প্রমাণ দিতে প্রোফাইলে পূর্বের কাজের নমুনা যুক্ত করুন। এতে করে আপনার ক্লায়েন্টদের আস্থা বাড়বে।
- প্রতিদিন বিভিন্ন রকমের কাজের জন্য আলাদা আলাদা প্রপোজাল লিখুন। যেখানে ক্লায়েন্টদের প্রয়োজন অনুসারে সুনির্দিষ্ট সমাধান থাকবে।
- প্রপোজাল লেখার সময় সেটি এমনভাবে লিখুন যেন একটা ক্লায়েন্ট সেটা পড়ে বুঝে যায় যে আপনি তার সমস্যার সমাধান করতে পারবেন।
- আপনার পেশাদারিত্ব বজায় রেখে দ্রুত ক্লায়েন্টের মেসেজের উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করুন। এতে করে ক্লায়েন্ট বুঝতে পারবে আপনি অনেক দায়িত্বশীল।
- আপনার কাজের ধরন এবং দক্ষতা অনুযায়ী একটি সঠিক মূল্য নির্ধারণ করুন। খুব বেশি বা খুব কম মূল্য নির্ধারণ করা থেকে বিরত থাকুন।
- সময় মত এবং সঠিকভাবে কাজ সম্পন্ন করার চেষ্টা করুন। এটি আপনাকে অধিক কাজ পেতে সাহায্য করবে।
- কোন ক্লায়েন্ট এর কাজ ভালোভাবে সম্পন্ন করার পরে ভালো রিভিউ পাওয়ার জন্য তাদের সাথে পেশাদার সম্পর্ক বজায় রাখুন।
আপওয়ার্ক এ যেভাবে কাজ করা উচিত
আপওয়ার্ক এ কিভাবে কাজ করা উচিত? কোন নিয়মে আপওয়ার্ক এ কাজ করলে কাজ পাওয়া
সম্ভব? আপনি যদি এই বিষয়গুলো খুব সুন্দর ভাবে জানতে চান তবে বিস্তারিত পড়ুন।
কেননা আপওয়ার্ক এ কাজ পাওয়ার জন্য আপনাকে অবশ্যই এই বিষয়গুলো জানতে হবে। তবে
আপনি হয়তো এটা ইতিমধ্যে জেনে গেছেন যে আপওয়ার্ক এ কাজ পাওয়ার সবচেয়ে বড় মাধ্যম
হলো একটি শক্তিশালী প্রোফাইল তৈরি করা। যেটার উপর আপনার দক্ষতা নির্ভর করবে।
সেই জন্য আপনার প্রোফাইল এমন ভাবে সাজানো উচিত যেইটা ক্লায়েন্টদের দৃষ্টি
আকর্ষণ করবে।
এছাড়াও আপনি যখন ক্লায়েন্টদের কাজের জন্য বিভিন্নভাবে প্রপোজাল লিখবেন
তখন সেটা অবশ্যই কাস্টম এবং নির্দিষ্ট হতে হবে। কেননা আপনার প্রপোজাল
দেখেই একজন ক্লায়েন্ট আপনাকে কাজ দিবে। যদি আপনি সেই প্রপোজালে বিভিন্ন
রকমের প্রাসঙ্গিক ভাষা এবং আপনি যে আপনার ক্লায়েন্টের কাজ করার জন্য যোগ্য
সেটা উপস্থাপন করেন তবে আপনার ক্লায়েন্ট আপনার উপর আস্থা পাবে।পাশাপাশি আপনি
যদি আপনার পূর্বের কাজের দক্ষতার কিছু নমুনা দেন তবে খুব সহজেই আপওয়ার্ক এ আপনি
কাজ পেয়ে যাবেন।
আপওয়ার্ক এ কাজ পাওয়ার জন্য ক্লায়েন্টদের চাহিদা বুঝে আপনাকে আপনার সৃজনশীল এবং
দক্ষতার উপস্থাপন করতে হবে। যেটা দেখে সে ক্লায়েন্ট খুব সহজে যেন
বুঝে যায় যে আপনি ওনার কাজ করে দিতে সক্ষম। সবশেষে যখন আপনি আপনার ক্লায়েন্টের
কাজ সময়ের মধ্যে সম্পন্ন করে ডেলিভারি করুন। এতে করে আপনার ক্লায়েন্ট খুব খুশি
হবে এবং পরবর্তীতে আপনাকেই কাজ দিবে। তবে তার জন্য অবশ্যই ক্লায়েন্ট দের সাথে
আপনার নিয়মিত যোগাযোগ রাখতে হবে।
আপওয়ার্ক এ ভালো রেটিং পাওয়ার টেকনিক
আপওয়ার্ক এ কাজ করে কি ভালো রেটিং পাওয়া সম্ভব? এমন প্রশ্ন যদি আপনার মনে থেকে
থাকে তবে আমি বলবো হ্যাঁ। কারণ আপওয়ার্ক এ আপনি যদি নিয়মিত আপনার ক্লায়েন্টের
কাজ দক্ষতার সহিত করে সঠিক সময়ে করে জমা দিতে পারেন এবং ক্লায়েন্টের মন জয় করতে
পারেন তবে অবশ্যই আপনি আপওয়ার্ক এ ভালো রেটিং পাবেন। তবে শর্ত ঐযে বলেই দিলাম,
ক্লায়েন্টের চাহিদা অনুযায়ী মানসম্মত কাজ সরবরাহ করতে হবে আপনাকে।
তবে আপনি যখন কোনো ক্লায়েন্টের কাজ করবেন তখন ক্লায়েন্টের নির্দেশনা গুলো
সতর্কভাবে অনুসরণ করুন পাশাপাশি তাদের সাথে যোগাযোগ করার মাধ্যমে যে কোন রকমের
অস্পষ্টতা পরিষ্কার করুন। ক্লায়েন্টের কাজ সম্পন্ন করার পরে সময় মত
কাজটি ডেলিভারি করে দিবেন। এতে করে আপনার ক্লায়েন্ট আপনার প্রতি সন্তুষ্ট
হবে এবং পরক্ষণে তার অন্য কাজ আপনাকে দিতে পারে। শুধু তাই
নয়, আপনার ভালো মানের কাজ এবং সময়ানুবর্তিতা ক্লায়েন্টের আস্থা
অর্জন করে যার ফলে আপনি তার কাছ থেকে ভালো রেটিং পেতে পারেন।
আপওয়ার্ক এর ভবিষ্যৎ প্রবণতা কেমন হতে পারে
বর্তমান বিশ্বে আপওয়ার্ক এমন এক ধরনের সাইট যেইটার মাধ্যমে আপনি অনলাইন
থেকে ফ্রিল্যান্সিং শেখার মাধ্যমে অধিক পরিমাণে ইনকাম করতে
পারবেন। এছাড়াও দিন দিন প্রযুক্তির উন্নতির ফলে ধারণা করা যাচ্ছে যে
আপওয়ার্ক এর ভবিষ্যৎ প্রবণতা অনেক উজ্জ্বল হতে পারে। বর্তমানে এখন নতুন
প্রজন্মের পেশাদাররা তাদের উন্নতির জন্য স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ খুঁজছেন
পাশাপাশি আপওয়ার্ক এ ক্লায়েন্টদের সাথে কাজ করার
সুযোগ খুঁজছেন। যার ফলে দিন দিন আপওয়ার্ক অধিক জনপ্রিয় হয়ে
উঠছে।
তবে বিশেষ করে বলা যায় আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স এই আধুনিক প্রযুক্তির যুগে
আপওয়ার্ক এর কার্যকারিতা বাড়াতে অধিক সাহায্য করবে। কেননা ভবিষ্যতে
পেশাদাররা আরো দক্ষতার সহিত এই আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ব্যবহার করে একদম
ক্লায়েন্টদের মন মত প্রতিটা কাজ করে দিতে সক্ষম হবে। যার ফলে আপওয়ার্ক এর
ক্লায়েন্টরা তাদের মন মতো দক্ষ ফ্রিল্যান্সার খুঁজে
পাবেন এবং ফ্রিল্যান্সারদের জন্য কাজ পাওয়া অনেক সহজ হয়ে
যাবে।
এছাড়াও নির্দিষ্ট এবং স্থানীয় খাতের দিকে মনোযোগ প্রদানের ফলে আপওয়ার্ক এর
ভবিষ্যৎ প্রবণতা অনেক বৃদ্ধি পাবে। সেই দিক বিবেচনা করে বলা যায়, বর্তমানে
যদিও গ্লোবাল কাজের কিছু সুযোগ-সুবিধা রয়েছে তবে ভবিষ্যতে
এটি ফ্রিল্যান্সারদের কাজের অনেক বেশি সুযোগ বৃদ্ধি
করবে। পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের দক্ষতা যেমন ডেটা সায়েন্স, ওয়েব
ডেভেলপমেন্ট, ব্লক চেইন ডেভেলপমেন্ট ইত্যাদি কাজের চাহিদা অধিকারের বৃদ্ধি
পাবে। তাই বলা যায় আপওয়ার্ক যদি ফ্রিল্যান্সারদের এসব কাজের সাথে মানিয়ে
নেওয়ার সুযোগ দেয় তবে এটি ভবিষ্যতে উন্নত প্লাটফর্ম হবে।
নিয়মিত সক্রিয় থাকার মাধ্যমে কাজ পাওয়ার উপায়
আপওয়ার্ক এ যদি আপনি সফল হতে চান তবে এর জন্য প্রথম কাজ হচ্ছে আপনাকে নিয়মিত
আপওয়ার্ক এ সক্রিয় থাকতে হবে। কেননা বর্তমান সময়ে আপওয়ার্ক এ কাজ পাওয়া নতুন
এবং দক্ষ ফ্রিল্যান্সারদের জন্য এক ধরনের চ্যালেঞ্জ হয়ে
দাঁড়ায়। আর তার জন্য আপনি যদি নিয়মিত আপওয়ার্ক এ অ্যাক্টিভ থাকতে পারেন
এবং এর সঠিক কৌশল মেনে কাজ করতে পারেন তবে সেটা আপনার জন্য অনেক সহজ হয়ে
যাবে। তাহলে চলুন জেনে নিই আপওয়ার্ক এ নিয়মিত সক্রিয় থাকার মাধ্যমে কাজ পাওয়ার
উপায়।
- আপওয়ার্ক এ সক্রিয় থেকে আপনার প্রোফাইল নিয়মিত আপডেট করুন। সাথে প্রোফাইলে আপনার নতুন কাজের দক্ষতা অ্যাড করুন।
- নিয়মিত সক্রিয় থেকে নতুন নতুন কাজ খুঁজুন এবং আপনার দক্ষতার সাথে মিল রেখে কোন কাজ পেলে সেই কাজের জন্য আবেদন করুন।
- প্রতিদিন অন্তত একবার হলেও আপওয়ার্ক এ প্রবেশ করুন। এতে করে অ্যালগরিদমে আপনাকে সক্রিয় ব্যবহারকারী হিসেবে উপস্থাপন করবে।
- যখন কোন ক্লায়েন্ট আপনাকে মেসেজ করবে যত দ্রুত সম্ভব তার মেসেজের উত্তর করার চেষ্টা করবেন। যার ফলে ক্লায়েন্ট আপনাকে দায়িত্বশীল মনে করে কাজ দেবে।
- আপনার ক্লায়েন্টের প্রয়োজন অনুসারে সৃজনশীল এবং কাস্টম প্রপোজাল তৈরি করুন। এতে করে প্রতিটি কাজ পাওয়া সম্ভাবনা অনেক বেশি থাকে।
- আপনার দক্ষতার সাথে মিল থাকা কাজগুলো সহজে খুঁজে পেতে জব পেট কাস্টমাইজেশন করুন।
আপওয়ার্ক এ কাজ করলে যেসব সুবিধা রয়েছে
ফ্রিল্যান্সিং বর্তমান সময়ে এমন এক ধরনের জনপ্রিয় পেশা যেটা আপওয়ার্ক এর মতো
অন্যতম প্লাটফর্মে নিজের অবস্থান তৈরি করতে সক্ষম হয়েছে। শুধু তাই
নয়, বিভিন্ন মানের ফ্রিল্যান্সাররা এই আপওয়ার্ক এ কাজ করে অধিক
পরিমাণে টাকা উপার্জন করছে। তার মধ্যে হয়তো আপনিও একজন। কিন্তু আপওয়ার্ক এ কাজ
করলে কি সুযোগ সুবিধা পাওয়া যায় আপনি কি জানেন? চলুন তাহলে খুব সুন্দর করে
জেনে ফেলে আপওয়ার্ক এ কাজ করলে কি সব সুযোগ সুবিধা রয়েছে।
- আপওয়ার্ক এমন এক ধরনের প্ল্যাটফর্ম যেটার মাধ্যমে আপনি পৃথিবীর যেকোনো প্রান্ত থেকে বিভিন্ন ক্লায়েন্টদের সঙ্গে কাজ করতে পারবেন।
- এখানে আপনি নিজের ইচ্ছামতো যে কোন কাজ করতে পারবেন এবং নির্দিষ্ট সময়সূচি আপনি নিজেই নির্ধারণ করতে পারবেন।
- এখানে আপনি আপনার মানসম্মত কাজ পরিবেশনের মাধ্যমে ক্লায়েন্টদের সাথে দীর্ঘমেয়াদী একটি সুসম্পর্ক তৈরি করতে পারবেন।
- আপনি একজন দক্ষ ফ্রিল্যান্সার হিসেবে একটি মজবুত এবং শক্তিশালী ক্যারিয়ার গড়ে তুলতে পারবেন।
- আপনি আপওয়ার্ক এ বিভিন্ন প্রকল্পের কাজ করে আপনার পেশাগত দক্ষতা বাড়াতে পারবেন।
- আপওয়ার্ক এ বিভিন্ন রকমের ক্যাটাগরি যেমন কনটেন্ট রাইটিং, গ্রাফিক্স ডিজাইন ও ইত্যাদি আপনার মন মত কাজ আপনি পেয়ে থাকবেন।
- আপনার উপার্জন নির্দিষ্ট এবং সময়মতো পৌঁছানো, আপওয়ার্ক এর পেমেন্ট প্রটেকশন সিস্টেম নিশ্চিত করে।
- আপনি আপওয়ার্ক এ একাধিক ক্লায়েন্টদের সাথে কাজ করতে পারবেন। যার ফলে আপনার নিত্যদিনের চ্যালেঞ্জের অভিজ্ঞতা অর্জিত হবে।
আপওয়ার্ক এ কাজের জন্য আবেদন করার টেকনিক
আপওয়ার্ক এ কাজের জন্য কিভাবে সঠিক নিয়মে আবেদন করতে হয় আপনার কি সেটা জানা আছে? হয়তো সঠিক ভাবে জানা নাই। আর আবেদন করার সঠিক টেকনিক যদি আপনি না জানেন তবে আপওয়ার্ক এ কাজ পাওয়া অনেক কঠিন হয়ে যাবে আপনার জন্য।
কেননা আপওয়ার্ক এ কাজ
পাওয়ার জন্য সঠিকভাবে আবেদন করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটা ধাপ। তাহলে চলুন জেনে
নিই আপওয়ার্ক এ কাজ পাওয়ার জন্য সঠিকভাবে আবেদন করার টেকনিক।
প্রোফাইল তৈরি ও আপডেটঃ আপওয়ার্ক এ কাজ পাওয়ার প্রথম ধাপ হলো একটি
প্রফেশনাল প্রোফাইল তৈরি করা। যেইটা দেখতে অনেকটা আকর্ষণীয় হয়। এমন একটা
প্রোফাইল তৈরি করে সেই প্রোফাইলে আপনার দক্ষতা, অভিজ্ঞতা যোগ করুন যেনো
একজন ক্লায়েন্ট আপনার দক্ষতা সম্পর্কে জানতে পারে। পাশাপাশি প্রোফাইল ছবি
জেনো পরিষ্কার হয় সেই দিকে খেয়াল রাখতে হবে।
নির্দিষ্ট এবং উপযুক্ত কাজ খোঁজাঃ আপওয়ার্ক এ কাজ করার ক্ষেত্রে
অবশ্যই জব ফিড কাস্টমাইজ করুন। এরপর আপনার দক্ষতার সাথে মিল রেখে
অর্থাৎ আপনি যেইসব কাজে বেশি পারদর্শী সেসব কাজ খুঁজুন। কাজের বিবরণটা খুব
ভালোভাবে পরে সেই ক্লায়েন্টের চাহিদা বুঝুন এবং সেই কাজ করার
প্রস্তুতি নিন।
কাস্টম প্রপোজাল লিখাঃ আপনার কাজের প্রয়োজন অনুসারে সংক্ষিপ্তভাবে নির্দিষ্ট একটি প্রপোজাল লিখুন। যখন প্রপোজাল লিখবেন তার শুরুতেই সেই ক্লায়েন্টের সমস্যা সমাধান করতে যে আপনি দক্ষ সেটা বুঝিয়ে দিন এবং কাজের প্রস্তাব দিন।অতঃপর আপনার সেই ক্লাইন্টের চাহিদার সাথে মিল রেখে আপনার দক্ষতার একটি সংযোগ তৈরি করুন।
কভার লেটার তৈরিঃ আপনি যখন কভার লেটার লিখবেন তখন সেটা আপনার পেশাদার নিয়ম লক্ষ্য করে লিখুন।পাশাপাশি আপনি কেন সেই কাজের জন্য নিজেকে উপযুক্ত মনে করেন তার বিস্তারিত তথ্য খুব সুন্দর ভাবে তুলে ধরুন। যেন ক্লায়েন্টের আস্থা জয় করা সম্ভব হয়। এরপরে আপনার পূর্ববর্তী সফল একটি কাজের প্রমাণ দিন।
প্রাসঙ্গিক প্রশ্নের উত্তর দেওয়াঃ ক্লায়েন্টের জব পোস্টে যদি আপনি কোন রকমের প্রশ্ন দেখেন তবে সেই গুলোর প্রাসঙ্গিক এবং সহজ ভাষায় খুব সুন্দরভাবে উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করুন। যেটা দেখে ক্লায়েন্ট আপনাকে একজন দক্ষ ফ্রিল্যান্সার ভাবতে পারে। পাশাপাশি সেইখানে আপনার প্রাসঙ্গিক কিছু তথ্য যোগ করুন যা আপনার যোগ্যতা তুলে ধরবে।
ক্লায়েন্টকে উত্তর দেওয়াঃ যখন আপনি আপনার প্রপোজাল সঠিকভাবে আপনার ক্লায়েন্টকে জমা দিবেন তারপরে সেই ক্লায়েন্টের থেকে উত্তর পাওয়ার জন্য অপেক্ষা করুন। এরপরে আপনার ক্লায়েন্ট যদি আপনাকে রিপ্লে করে তবে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব পেশাদারীভাবে তাদের প্রশ্নের উত্তর দিন।
আমাদের শেষ মন্তব্য
আপনি ইতোমধ্যে আপওয়ার্ক এ কাজ পাওয়ার সমস্ত উপায় এ আর্টিকেল থেকে জেনে
গেছেন। কেননা আমরা ইতোমধ্যে জেনেছি আপওয়ার্ক এ কিভাবে কাজ করা যায়,
আপওয়ার্ক এ কাজ পাওয়ার সেরা কিছু উপায়, কিভাবে আপওয়ার্ক এ আবেদন করতে হয়,
এছারাও আরো যাবতীয় গুরুত্বপূর্ণ তথ্য আপনাদের সাথে আলোচনা করেছি। আপনি
যদি এ সমস্ত বিষয়গুলো এ আর্টিকেল থেকে জেনে আপওয়ার্ক এ কাজ করতে পারেন
তবে আমি আশা করছি আপনি প্রতিনিয়ত কাজ পেতে থাকবেন।
তবে অবশ্যই একটা বিষয় খেয়াল রাখতে হবে যে, আপনার এ সমস্ত নিয়ম খুব
সুন্দরভাবে পালন করার চেষ্টা করা। যার ফলে আপনি প্রতিনিয়তই আপওয়ার্ক এ
কাজ পেতে পারেন। আপনি যদি নিয়মিত এই ধরনের ফ্রিল্যান্সিং টিপস পেতে চান
তবে এই ওয়েবসাইটটি ফলো দিয়ে পাশে থাকুন। কেননা নিয়মিত এই ধরনের পোস্ট
এখানে আপলোড করা হয়। এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য
ধন্যবাদ।
হ্যাপিনেস ভ্লগের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হবে।
comment url